তোর্সার ফাঁদে আবারও সিদ্ধার্থ, কীভাবে অফিসে মানিয়ে নেবে দাদুর নাতি, হঠাৎই সিদ্ধার্থ ও তাঁর টিমের করা কথা যে মিটিং, সেখানে উপস্থিত হয়ে গেল এবার তোর্সা
অবশেষে সমস্ত বাধা বিপত্তি পেরিয়ে খুলে গেল মোদক পরিবারের নতুন মিষ্টির হাব। এই মিষ্টির হাব খোলা নিয়ে অসংখ্য বাধা-বিপত্তি এসেছিলে পরিবারের সামনে। আগারওয়াল সুইটসের ছোট ছেলে ওমি আগারওয়াল ফিরে এসেছিল বিদেশ থেকে, সে ফিরে এসেছিল তার দাদার অপমানের বদলা নিতে এবং তার লক্ষ ছিল যাতে মোদক রা কোনো ভাবেই মিষ্টির হাব খুলতে সফল হতে না পারে।
যাতে কোনভাবে হাব ওপেন না হয় তার জন্য নানারকম ষড়যন্ত্রও করেছিল তাদের বিরুদ্ধে। এমনকি মিঠাই এবং সিদ্ধার্থ দুজনকেই আটক করে রেখেছিল সে। কিন্তু অবশেষে সমস্ত বাধা বিপত্তি কাটিয়ে নিজেদের লক্ষ্যে পৌঁছতে পেরেছিল মিঠাই। দুজনেই পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে সকলের স্বপ্ন পূরণ করেছে এর জন্য দুজন কেই বাহবা জানিয়েছে পরিবারের সকলে। তবে একটা বিপদ কাটতে না কাটতেই হাজির হয় অন্য একটা বিপদ।
বর্তমানে সিদ্ধার্থের নতুন শত্রু হলো তারই বন্ধু তোর্সা। কোন ভাবেই তোর্সা চায়না সিদ্ধার্থ সফল হোক। তার একটাই কারণ সিদ্ধার্থ মিঠাই কে নিজের স্ত্রীর সম্মান দিয়েছে। এটা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না সে তার কারণেই বারবার সিদ্ধার্থকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করছেন। এইদিকে সিদ্ধার্থ বর্তমানে সমস্ত পরিস্থিতি সামলে কি করে লড়াই করতে হয় সেটা শিখিয়ে গিয়েছে, তাই ঠান্ডা মাথায় তাকে সামলাচ্ছে সে।
বর্তমানে মিঠাইতে দেখা যাবে এরকমই টানটান পর্ব চলছে প্রতিদিন। নিত্যনতুন টুইস্ট এর মাধ্যমে দর্শকদের নজর কাড়ছে। এদিকে সিদ্ধার্থ এবং মিঠাই এর প্রেম কাহিনী ধীরে ধীরে জমে উঠছে যা নিয়ে দারুন উৎসাহীত দর্শকেরা। সকলেই বেশ উৎসাহী হয়ে রয়েছে আগামী দিনে সিড এবং মিঠাইয়ের জীবনে কি হতে চলেছে সেটা দেখার জন্য।