স্বামী পাশে থাকলে শ্বশুরবাড়ির লোককে ‘কুচ পরোয়া নেহি’! পোখরাজের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে বলছেন নেটিজেনরা!
স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘এক্কাদোক্কা’তে দেখা যাচ্ছে যে, পোখরাজের সাথে বিয়ে হওয়ার পর রাধিকা শ্বশুর বাড়িতে গেছে কিন্তু সেই শ্বশুর বাড়ি তার জন্য যেন কন্টকশয্যা হয়ে গেছে সেখানে সকলে ই তার বিরোধিতা করছে, তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবার চেষ্টা করছে এবং তার ক্ষতি করার চেষ্টা করছে। একমাত্র ববলু তার সাপোর্টে আছে আর বুবলো তার সহায় হয়ে রয়েছে, আরো একজন সাপোর্টে আছে সে হলো পোখরাজ।
বৌভাতের রাত্রে রাধিকাকে বাড়ির কাজের মেয়ের শাড়ি পরানো হলে এবং উদ্ভট রকম সাজানো হলে পোখরাজ নিজে উদ্যোগ নিয়ে একটি নতুন শাড়ি কিনে আনে রাধিকার জন্য এবং নিজে হাতে সুন্দর করে ফুল দিয়ে সাজিয়ে দেয় তাকে। সম্প্রতি এক্কাদোক্কা তে দেখানো হচ্ছে যে, রাধিকা কে তার বাপের বাড়ি যেতে না দিয়ে নানান রকম রান্না বান্নার কাজে ব্যস্ত করে রাখা হয়েছে এবং তাকে বিভিন্ন রকম কঠিন রান্না রাঁধতে দেওয়া হয়েছে এবং তার পাশে কেউ একজনও নেই।
বুবলু তো অনেক আগেই বাপের বাড়ি চলে গেছে সে যখন বাড়িতে একা তার সাহায্য করার মত যখন কেউ নেই তখন তার স্বামী পোখরাজ তার সহায় হয়েছে সে হেল্পিং হ্যান্ড হিসেবে স্ত্রীর সমস্ত কাজে সাহায্য করেছে। এই দৃশ্য দেখে নেটিজেনরা পোখরাজের ভীষণ প্রশংসা করছেন।
একজন যেমন সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন,“ EkkaDokka
এক্কা দোক্কা তে প্রায়ই দিনেই এমন কিছু মূহুর্ত থাকে যা মন ছুঁয়ে যায় তবে আজকের এপিসোড নিয়ে যা বলব সব কিছুই কম পড়বে!!
রাধিকা কে সেন বাড়ির লোকজন প্যাচে ফেলার চেষ্টার করার জন্য অনেক কিছু রান্নার পদ রান্না করতে দেয়। কিন্তু পোখরাজ ঠিক সময়ে এসে রাধিকার রান্নাতে তাকে সাহায্য করে এবং দুজনে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সব রান্না Complete করে।
আর সাথে দুজনের মিষ্টি KITCHEN প্রেম ও দেখতে পেলাম!! পোখরাজ এর মত স্বামী পাশে থাকলে রাধিকা সকল কঠিন পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে!! এই জন্যই বলা হয় শ্বশুরবাড়ির লোকজন যেমনই হোক না কেন নিজের স্বামী যদি পাশে থাকে তাহলে কোন বাঁধাই বাঁধা নয়!! A VERY GOOD MASSSEGE FOR SOCIETY.
আর পাশে থাকা মানে শুধুই একে অপরকে SUPPORT করা নয়, দুজন দুজনের মনের কথা বুঝতে পারা, একসাথে সকল কাজ সম্পন্ন করা!!
রাধিরাজ এর এই সুন্দর BONDING অটুট থাকুক!! ”