অবশেষে DNA টেস্ট করতে রাজি হলো দীপা, তবে এবারে কি সব সত্যিটা সামনে আসবে সূর্যর?
বাংলা ধারাবাহিক গুলির মধ্যে দর্শকদের অত্যন্ত পছন্দের একটি ধারাবাহিক হল ‘অনুরাগের ছোঁয়া’। প্রথম থেকে এই ধারাবাহিক দর্শকদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে। তাই প্রতি সপ্তাহতেই টিআরপির রেটিংও বেশ ভালো এই ধারাবাহিকের। কিন্তু ইদানিং সময় ধারাবাহিকের জনপ্রিয়তা দ্বিগুণ বেড়ে গিয়েছে। ধারাবাহীকে ভিলেন মিশকার ষড়যন্ত্র যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে।
আর সূর্য দীপার মধ্যে তত দূরত্ব বাড়ছে। প্রত্যেকেই এখন অপেক্ষায় রয়েছেন কবে সূর্য ও দীপার মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি মিটে গিয়ে মিশকার আসল মুখোশ আর সূর্যের সামনে খুলে যাবে তার জন্য। তবে একাংশ দর্শক ধারাবাহিকের প্রতি বিশেষ বিরক্ত হয়ে উঠেছে। কারণ সূর্য এবং দীপার মধ্যে ভুল বোঝাবুঝিটা মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে দিন দিন।
গতকালের পর্বেই আমরা ধারাবাহিকে দেখতে পেয়েছি মিশকা ষড়যন্ত্র করে সূর্যকে ভুলিয়েভালিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে নিয়ে এসেছে। সূর্যকে সে এখন বিয়ে করতে চায়। কিন্তু সূর্য মনে মনে এখনো দীপা কেই ভালোবাসে তাই মিশকাকে সে কিছুতেই বিয়ে করতে পারে না।
অন্যদিকে সূর্যের বোন, ভাই এবং উর্মি সকলেই জানতে পেরে যায় যে মিশকা ষড়যন্ত্র করে সূর্যকে বিয়ে করছে। আর সেই খবর পেয়ে তারা ছুটে যায় দীপার কাছে। দীপা কে গিয়ে তারা সমস্তটা জানায়। এরপর দীপা সেই মন্দিরে উপস্থিত হয় সূর্য এবং মিশকার বিয়ে আটকানোর জন্য। সেখানে আবার দীপার সঙ্গে সূর্য ঝামেলা হয়।
দীপা যখন দেখে ব্যাপারটা পুরোটাই হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে তখন এবার দীপা নিজেই সূর্যকে জানায় সে ডিএনএ টেস্ট করার জন্য রাজি। এবার নিজেই নিজের সম্মান হারাতে রাজি শুধু মাত্র নিজের সন্তানের জন্য। তার সন্তান যাতে তার পিতৃ পরিচয় পায় তার জন্য দীপা সমস্ত রকম চেষ্টা করে যাচ্ছে।
কিন্তু এবারে বাধা দেয় সূর্য। সে দীপা কে জানিয়ে দেয় যে, এতদিন পরে ডিএনএ টেস্ট করার কোন মানেই হয় না। এরপর দীপা অপমানে লজ্জায় মন্দির থেকে বেরিয়ে যায়। তার ঠিক পরেই মন্দিরে এসে হাজির হয় লাবণ্য সেনগুপ্ত। অবশেষে সূর্য এবং মিশকার বিয়েটা আটকে যায়। এবার দেখার অপেক্ষা আগামী দিনে ধারাবাহিকে কি হতে চলেছে।