বিয়ের পরে সালোয়ার নয় শাড়িই পড়তে হবে সাঁজিকে, জানিয়ে দিল তার হবু শাশুড়ি, একথা শুনে তাকে দু-চার কথা শুনিয়ে মুখরার তকমা পেল গুনগুন
স্টার জলসার অন্যতম জনপ্রিয় একটি ধারাবাহিক হল ‘খড়কুটো’। এই ধারাবাহিক মধ্যবিত্ত যৌথ পরিবারের ছেলে সৌজন্যর সাথে বড়লোক পরিবারের মেয়ে গুনগুনের মিষ্টি প্রেমকাহিনীর গল্প। তবে যত সময় গিয়েছে গল্পে এসেছেন নতুন নতুন মোড়। তবে এবার সৌজন্য ও গুনগুনের পরিবার ব্যস্ত হয়ে উঠেছে সাঁজির বিয়ে নিয়ে।
ধারাবাহিকের গল্প অনুযায়ী প্রেমে পরেছে সাঁজি। সে পেশায় একজন কলেজের শিক্ষক। তারা একে অপরের সাথে দেখা করতে গিয়েছিল একটি রেস্টুরেন্টে। আর ঘটনাচক্রের সেখানেই তাদের একসাথে দেখে ফেলে সকলে। আর তারপরই তাদের পরিবারে শুরু হয় ঝামেলা। সাঁজকে বকাবকি করতে শুরু করেন বাড়ির বড়রা। এমনকি মারও খায় সে।
তবে আপাতত মুখার্জ্জী পরিবারের সকলে মিলে স্রোত অর্থাৎ সাঁজির হবু বরের বাড়িতে গিয়ে দেখে এসেছে তাকে। এবার মুখার্জ্জী বাড়িতে এসেছে স্রোত ও তার বাবা-মা। এখানে এসেই সাঁজির হবু শাশুড়ি জানিয়ে দেয় বিয়ের পরে সালোয়ার-কামিজ পরা যাবে না, শাড়িই পরতে হবে তাকে। এই কথা শুনে স্রোতের বাবা তাকে বোঝানোর চেষ্টা করলেও তিনি নিজের সিদ্ধান্তে অনড় থাকেন।
কিন্তু এরপরেই গুনগুন সাঁজির হবু শাশুড়ির উদ্দেশ্যে বলেন, পোশাকের ব্যাপারে সকলেরই একটা স্বাধীনতা থাকা প্রয়োজন। যে, যে ধরনের পোশাকে সচ্ছল তাকে সেটাই পড়তে দেওয়া উচিৎ। এরপরে সে স্রোতের মাকে আরো বলে, যদি কেউ তাকে হঠাৎ করে ঘাগড়া পড়ে ঘুরে বেড়াতে বলে তাহলে তিনি নিশ্চয়ই তাতে সচ্ছল বোধ করবেন না! একথা শুনে তিনি গুনগুনকে মুখরা বলে দেন সকলের সামনেই। তবে বলাই বাহুল্য, এই মুহূর্তে সবমিলিয়ে স্টার জলসার পর্দায় ‘খড়কুটো’ জমে গিয়েছে।
View this post on Instagram