স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক জল থৈ থৈ ভালোবাসাতে কোজাগরী সমগ্র নারী সমাজের প্রতিনিধি যে ৩২ টা বছর সংসারের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছে কিন্তু প্রতিদানে কিছুই পায়নি এই ৩২ টা বছর সে যদি সংসার না করে অল্প
স্যালারিতে কিছু কাজ করত তাহলেও তা নিজস্ব কিছু সঞ্চয় থাকতো কিন্তু সে পরিবারের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছে বলে তার না তো কোন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে আর না তো কোন সঞ্চয় সেই কারণে যেকোনো সময় তাকে বাড়ি থেকে বের হতে বলা দেওয়া যায়, এই ঘটনাটাই ঘটে গৃহবধূদের সাথে তাই অনেকেই এই ধারাবাহিকের সাথে নিজেকে রিলেট করতে পারেন।
অনেকেই মনে করছেন কোজাগরী যেটা করছে সেটা অতিরিক্ত পর্যায়ের বাড়াবাড়ি তার উচিত হয়নি বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়া, ঘরের মধ্যে থেকেই তার লড়াই করা উচিত ছিল আবার অনেকে মনে করেন কোজাগরী ঠিক কাজ করেছেন,৩২ বছর সংসারে থাকার পরেও তিনি সেই সংসারে সম্মান পান নি, তার ছেলেরা তাকে ক্রমাগত অসম্মান করেছে তার শাশুড়ি
মা তাকে কথায় কথায় অপমান করেছেন এমনকি যাকে সে নিজের সঙ্গী হিসেবে ভেবেছে সেই সঙ্গীও তাকে বলেছে নিজের জীবন বেছে নিতে। এরপর কোজাগরী আর কি করতেন? ঘরে ছোট ছেলের বিয়ে হলেও তিনি ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়েছেন পাশে পেয়েছেন নিজের কাকাকে।
কিন্তু দর্শকরা এই ধারাবাহিকের একটি বিষয় নিয়ে হাসাহাসি শুরু করেছেন তা হল ধারাবাহিকের সবসময় দেখা যায় কোজাগরী তার রান্নার হোটেলে বসে গল্প করছে কিন্তু বাস্তবে এরকম কোন হোটেলে বসে মানুষ গল্প করে না, কারণ সেখানে
সব সময় কাস্টমার থাকে তাই কাজের তাড়া থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“Kojagori র ভাতের হোটেল সারাক্ষন বোকে যায়। but রাস্তায় ভাতের হোটেলগুলি দেখি কি busy সব ঠিক করে গুছিয়ে কথা বলায় time থাকে না।”
