পলাশ এখনই ধরে ধরে মারছে শিমুল আর পরাগকে! প্রতিক্ষা ফিরে এলে শিমুল, পরাগও তার মায়ের কী অবস্থা হবে?
মানুষ যে পরিবর্তিত হয় সেটা জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথার নায়ক পরাগ চরিত্রটিকে দেখলেই বোঝা যায়। এই চরিত্রটি একটা সময় শিমুলকে ভয়ঙ্কর রকম ভাবে অত্যাচারিত করেছে! প্রতি রাত্রে রীতিমতো বৈবাহিক ধর্ষণের শিকার হতো শিমুল, বারবার বুঝিয়েও সে পরাগকে সে সময় এতটুকুও পরিবর্তন করতে পারে নি।
শিমুল বারবার পরাগকে নিজের মনের কথা বলতে চেয়েছে কিন্তু পরাগ ভুল বুঝেছে উল্টে তার ওপর নির্যাতন আরো বেড়েছে। একটা সময়ের পর যখন পরাগ নিজের যাবতীয় ভুল বুঝতে পারে তখন সেই ভুল ঠিক করার আর কোন জায়গা থাকে না। শিমুল শতদ্রুকে বিয়ে করতে বদ্ধপরিকর হয়ে গেছে।
আরও পড়ুন : জিয়া ব্যানার্জীকে নক আউট করে শালিনীকে যোগ্য জবাব দিল ফুলকি!
কিন্তু ভাগ্যের ফেরে পরাগের একসিডেন্ট হয় এবং পরাগ অসুস্থ হয়ে পড়ে যায় বিছানায়, এইসময় পরাগের পাশে দাঁড়ানোর জন্য শিমুল শতদ্রুকে ছেড়ে আবার পরাগের কাছে আসে এবং পরাগ কে বিয়ে করে, পরাগ আর শিমুলের মধ্যে যে ভালোবাসার গল্পটা কোনোদিনও গড়ে ওঠে নি। এই অবসরে সেই গল্পটা গড়ে ওঠে। ঠিক এই সময় শিমুলের দেওর পলাশ ফিরে আসে এবং সে ফিরে এসেই পলাশ ও শিমুলকে রীতিমতো মারধর শুরু করে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“ পরাগ ও শিমূলের গায়ে হাত তুললো পলাশ
প্রতীক্ষা জেল থেকে ছাড়া পেয়ে যাবে, এটা জানার পরই নিজের আসল রূপ দেখানো শুরু করে দিলো পলাশ.! সে শিমুলকে আবার অপমান করা শুরু করে.! বলে টাকার জন্যে, চাকরির লোভেই শিমূল তার দাদাকে বিয়ে করেছে.! আর ওকে তো শতদ্রু বিয়ে করতে চায়নি.! কিন্তু দাদা তা বলে তুই এটা ভাবিসনা শতদ্রুর সাথে ও কিছু করেনি.! তখন পরাগ প্রতিবাদ করায়, তাকে পলাশ বলে দাদা তোর কোনো ক্ষমতাই নেই, আর তুই আমাকে ধমকাচ্ছিস.!
এই বলে সে তার দাদার গলা টিপে ধরে, শিমূল এসে কোনোক্রমে পরাগকে পলাশের হাত থেকে ছাড়ায়.! এরপরই পলাশ বলে আমার বাড়ির ভাগ চাই.! তখন শিমূল বলে মা ওকে কোনো ভাগ দেবেন না.! এটা শুনেই পলাশ আরও ক্ষেপে গিয়ে এবার শিমূলকে এসপি অনির্বান সেনগুপ্তের সাথে জড়িয়ে আরও জঘন্য ভাবে অপমান করে.! শিমূল প্রতিবাদ করতে এলে তার হাত মুচড়ে দেয়.!
আরও পড়ুন : সম্পর্ক গুলোর গুষ্টির ষষ্ঠি করে ছেড়ে মেসো বোনঝির প্রেম দেখাচ্ছে!এ যেন লাভ বোনঝিয়ে আজকাল!
So, বন্ধুরা এখনো তো প্রতীক্ষা ফিরে আসেইনি, শুধু সে ছাড়া পাবে এটা কনফার্ম হয়েছে.! কিন্তু তার মধ্যেই পলাশ যদি এতোটা ভয়ংকর রূপ ধারণ করে ফেলে.! তাহলে জাস্ট ভাবুন একবার প্রতীক্ষা ফিরে এলে শিমুল, পরাগ ও তার মায়ের কি অবস্থা করবে..??”