‘কার কাছে কই মনের কথার প্রোমোটি ভালই লাগলো! শাশুড়ি যদি এমন না করে তাহলে চার বন্ধুকে পাশে পাওয়ার গল্পই শুরু হবে না?
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘কার কাছে কই মনের কথা’। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে, কলকাতার শিমুল অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ বিয়ের পর শ্রীরামপুরে বিয়ে হয়ে গেছে। তার জীবনের স্বপ্ন, শখ আহ্লাদ – কোনো কিছুরই সেখানে কোনো গুরুত্ব নেই, তবু তার সেখানে বিয়ে হয়েছে, কারণ বাপ মরা শিমুল তার দাদাদের সংসারে বোঝাতে পরিণত হয়ে ছিল, তাই তাকে কোনো রকমে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল তার দাদারা। পরাগের সাথে এরপর শিমুলের বিয়ে ঠিক হয়, সম্প্রতি এই ধারাবাহিকের একটি প্রোমো সোশ্যাল মিডিয়ায় দিয়েছে।
যেখানে দেখা যাচ্ছে যে যেহেতু তার বাপের বাড়ি থেকে বেশি গয়নাগাটি দেওয়া হয়নি সেই নিয়ে তার শাশুড়ি তাকে বিস্তর কথা শোনায় এবং তার বিয়েতে পাওয়া বেশিরভাগ উপহারই তিনি নিয়ে যেতে চান। বাক্স ভর্তি কাপড় চোপড় নিয়ে তিনি নিজের আলমারিতে রাখতে চান আত্মীয়-স্বজনের বিয়েতে দেবেন বলে, অন্যদিকে শাশুড়ি বলেই দেন যে, শিমুল যেন তার বিয়েতে পাওয়া কানের থেকে কোনো কানের তার হবু ছোট জা প্রতীক্ষাকে দিয়ে দেয়, অন্যদিকে শিমুলের মৃত বাবার হবু জামাইয়ের জন্য রেখে যাওয়া শেষ ঘড়িটা শিমুলের দেওর পলাশ নিতে চাইলে শিমুল জানায় এটা তার বাবার স্মৃতি। তখন তার শাশুড়ি এসে বলে, দিতে শেখো গো বৌমা, দিতে শেখো।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,
“কার কাছে কই মনের কথার প্রোমো আমার কাছে দারুণ লাগলো। রিতা দত্ত ফাটিয়ে অভিনয় করছে। শাশুড়ি যদি এমন না করে তাহলে চার বন্ধুকে পাশে পাবার গল্পটাই তৈরি হবেনা।ওদের দরকারও নেই।গল্পের প্রয়োজনেই শিমুলের শ্বশুরবাড়ি এরকম।এমন তো না বাস্তবে এগুলো হচ্ছেনা।তবে ভাল শাশুড়িও আছে অনেক সংসারে।
এটা ১০০% সত্য কথা মেয়েরা বিয়ের পর যখন অন্যের ঘরে যাবে তাকে কোন না কোন ভাবে হিউমিলিয়েট হতে হবেই। সে চিৎকার চেঁচামেচিতে হোক কিংবা মিষ্টি ভাষায়। ব্যতিক্রম কিছু থাকতে পারে। প্রোমোটার রেসপন্সও দেখলাম ভালই”