পিসির কারোর ভালো ভাগ্য সহ্য হয় না! এর মধ্যেই তীর্থ অসুস্থ হয়ে গেলো!-তবে কি বিধবা হবে পুতুল নাকি চির পঙ্গু হবে তীর্থঙ্কর?
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো কার কাছে কই মনের কথা। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে পুতুলের স্যার অর্থাৎ তীর্থঙ্কর নিজের অসুস্থতা বুঝতে পারে এবং সেই অসুস্থতার খবর সেই পুতুলকে জানায় এরপর সে একটা ওষুধ খায়, পুতুল শিমুলকে এবং বৌদিকে জানাতে চাইলে স্যার বাধা দেয়, তীর্থঙ্কর পুতুলের ভবিষ্যতের কথা ভাবে যে তার কিছু হলে শিমুল তাকে আশ্রয় দেবে।
অন্যদিকে ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, পরাগ নিজের প্রয়োজনে শিমুলকে নিজের কাছে রাখতে চায় না সে শিমুলকে শতদ্রুর কাছে ফিরে যেতে বলে।
আরও পড়ুন : ’‘আই পি এলের জেরেই বেঙ্গলটপার হয়েছৈ কথা!’’কথা নিয়ে সমালোচনার কী জবাব দিলেন কথা ভক্ত!
শতদ্রুর কাছে ফিরে যাওয়ার কথা শুনে শিমুল চমকে ওঠে। পরাগ শিমুলকে বলে আমি জানি তুমি আমাকে নয়, এখনো শতদ্রুকেই ভালোবাসো.আর আমি তোমাকে তখন আমার স্বার্থের জন্য ব্যবহার করেছিলাম,এখন তো আমি সুস্থ, আমি যে
কোনো কাজ করে সংসার চালিয়ে নিতে পারবো,তখন শিমূল বলে, হয়তো এখনও আমি শতদ্রুকে পুরোপুরি ভুলতে পারি নি, কিন্তু বিশ্বাস করো এখন আমি তোমাকেই ভালোবাসি, তোমাকে ছেড়ে আমি কোথাও যাবো না আর তুমি যদি আমাকে জোর করো, আমি কিন্তু এই বাড়ি থেকে, তোমার জীবন থেকে চলে যাবো ঠিকই কিন্তু কোথায় যাবো কেউ জানতে পারবে না। এইকথা শুনে পরাগ শিমূলকে জড়িয়ে ধরে।
অন্যদিকে পুতুল তীর্থঙ্করকে প্রায় শেষ মুহুর্তে হাসপাতালে নিয়ে আসে আর ডাক্তার তাকে অপারেশন টেবিলে নিয়ে যায় তবে পুতুল সমানে জোর করতে থাকে যে, সেও তার স্যারের সাথে যাবে,তখন নার্সরা তাকে বোঝায়,সে যেতে পারবে না তারপর পুতুল নার্সকে শিমূলের ফোন নাম্বার দেয়।
দর্শকদের মধ্যে অনেকেই বলছেন যে, পুতুলের এতোটুকু ভালো ভাগ্য সহ্য হলো না এর মধ্যেই তীর্থকে অসুস্থ হতে হল!পিসি যে কী করে? কারোর সুখে থাকা সহ্য করতে পারেনা!