পালিয়ে গিয়েও শেষ রক্ষা হলো না!মন্দারের হাতে ধরা পরলো শ্যামলী অনিকেত?
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো কোন গোপনে মন ভেসেছে। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে,শ্যামলীকে বিয়ে করতে হাজির হয়ে যায় ডুয়ার্সের কুখ্যাত অপরাধী মন্দার চৌধুরী। অন্যদিকে গ্রেট বেঙ্গল ক্যাটেরারের নতুন বিজনেস উইংস খোলার জন্য গৌহাটির পথে রওনা দেয় অনিকেত, মাঝপথে বাগডোরায় তার ফ্লাইট ল্যান্ড করে,আর সে গাড়ি করে একটা হোটেলে যায়।
রাস্তায় সে জানতে পারে এক ডন এক বিবাহিতা মেয়েকে জোর করে বিয়ে করছে। মেয়েটির বাড়ি কলকাতায়,তাকে শ্বশুরবাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে তার বাড়ির লোক। এই কথা শোনার পর অনিকেত ভয় পেয়ে যায় সে ভাবে কোন ভাবে এটা শ্যামলী নয়তো?
আরও পড়ুন : শ্যামলীকে জোর করে আংটি পরিয়ে দেয় মন্দার! টুইস্টিং পর্ব কোন গোপনে মন ভেসেছে তে!
অন্যদিকে বিয়ে ভাঙ্গার প্রচুর চেষ্টা করেও যখন ভাঙতে পারেনি তখন বিয়ের মন্ডপে মন্দারের মাথায় বন্দুক থেকে বিয়ের মন্ডপ থেকে পালায় শ্যামলী মাঝ রাস্তায় তার সাথে দেখা হয়ে যায় অনিকেতের। অনিকেত শ্যামলীকে গাড়িতে তুলে পালাতে থাকে, কিন্তু ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে, অনিকেত কে সামনেখানে দেখেও মন্দারের ভয়ে কুঁকড়ে যায় শ্যামলী, অনিকেত তাকে আশ্বস্ত করে।
পথেই অনিকেত তার বন্ধুকে ফোন করে আর হোটেলে চলে আসে অনিকেত ও শ্যামলী।
এরপর হোটেলের মালিককে অনুরোধ করলে সে তাদের থাকতে দিতে রাজি হয় কিন্তু সেখানেও চলে আসে মন্দারের লোকজন, মালিককে খুব মারধর করলেও মালিক বলে,এরকম কোনো মেয়েকে সে দেখে নি।
এরপর শ্যামলী-অনিকেত ঐ হোটেলের মালিকেরই সাহায্যে ওখান থেকে পালিয়ে গিয়ে একটা বস্তিতে পৌছায়। যাদের বাচ্চাদের সবাইকে শ্যামলী অসময়ে অনেক সাহায্য করেছিলো, তাই শ্যামলী বলে তারা যেন তাকে আর তার স্বামীকে বাঁচায়। বস্তির সবাই তাদের সাহায্য করতে রাজি হয়ে যায়। শ্যামলীদেরকে তারা তাদের পোশাক পরতে দেয়।
আরও পড়ুন : গরিমা ভিলেন হলেও সবাই গরিমা কে নিয়ে যতটা যেভাবে ভাবে অন্যান্য ভিলেন চরিত্রকে ততটাই ছিড়ে খাই!
অন্যদিকে মন্দারের লোকজন সেখানেও চলে আসে আর শ্যামলী ও অনিকেত যখন পোশাক বদল করছিলো, তখনই কেউ তাদের দরজার ধাক্কা মারে। তবে কি শেষমেষ ধরা পড়ে যাবে শ্যামলী অনিকেত?