গোটা পরিবার পাশে দাঁড়িয়েছে প্রিয়ার! বাস্তবে এমন হেনস্তা ঘটলে যার উল্টোটাই ঘটে! কোন গোপনে দেখে বলছেন দর্শক
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘কোন গোপনে মন ভেসেছে’। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, জোড়া বাড়ি যেকোনো বিপদে সব সময় শ্যামলী পাশে দাঁড়িয়েছে ঠিক সেই ভাবে শ্যামলী যে কোন বিপদে পাশে দাঁড়িয়েছে সবসময় প্রিয়া দিদি কিন্তু এই প্রিয়া যদি নিজেই বিপদের সম্মুখীন আর এই বিপদটা কোন ছোটখাটো বিপদ না এটা বর্তমানে প্রায়শই প্রতি ঘরে ঘরে হয়ে থাকে।
জ্যাকি নামের একটা বাজে ছেলে প্রায়ই ভালোবাসার নামে প্রিয়াকে উত্ত্যক্ত করে, কলেজে জ্যাকি কে দলবল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে একবার ভয় পেয়ে যায় প্রিয়া! আর শ্যামলীকে কল দেয় কলেজে আসার জন্য।
আরও পড়ুন : জল থৈ থৈ ভালোবাসাতে প্রত্যেকটি চরিত্র অনুকরণ করার মত! বলছেন দর্শক!
জ্যাকি আবার প্রিয়াকে আটকে বিরক্ত করতে শুরু করলে শ্যামলি রোহিনিকে নিয়ে কলেজে গিয়ে জ্যাকিকে আচ্ছামত শিক্ষা দেয় কিন্তু এর ফলে প্রযুক্তির সাহায্যে জ্যাকি প্রিয়াকে হেনস্তা করতে শুরু করে। এরপর প্রিয়া কে প্রথম দিকে তার মা অপমান করে তখন প্রিয়া আত্মহত্যা করতে যায় এবং শ্যামলীর বুদ্ধিতে অনিকেত প্রিয়া কে বাঁচায়।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“জ্যাকির কাছে চরম অপমানিত হয়ে প্রিয়া পুরোপুরি ভেংগে গেছে আসন্ন ভবিষ্যতের কথা ভেবে
আর পাচ টা সাধারন মেয়ে যা করত এই অবস্থায়,প্রিয়াও সেটাই করেছে নিজেকে শেষ করে এই অপমানের শেষ করতে চেয়েছে
কিন্তু আর পাচটা পরিবারের মত প্রিয়ার পরিবার ওকে কোনঠাসা করেনি,হ্যা প্রথমে প্রিয়ার মা রাগে কষ্টে ওকে কটা কথা শুনিয়েছিল কিন্ত সেটা সাময়িক
পুরো জোড়াবাড়ি দাঁড়িয়েছে প্রিয়ার পাশে
আরও পড়ুন : অভিনয় জগতকে বিদায় জানালেন উদয় প্রতাপ সিং! কেন এমন করলেন অভিনেতা? জানালেন নিজেই
শ্যামলি,অনিকেত,রোহিনি, অপ্রতীম ছক কষেছে কিভাবে জ্যাকি কে উপযুক্ত শাস্তি দেয়া যায়
এভাবে প্রিয়া হেরে যেতে, হারিয়ে যেতে পারেনা।
সবচে ভাল লাগল প্রিয়ার মা যে প্রথমে কিছুক্ষনের জন্য শ্যামলিকে ভুল বুঝেছিল
সে এখন নিজে প্রিয়াকে সাহস যোগাচ্ছে লড়াই করার জন্য”