মুকুট খুঁজে এনে কথাকে নির্দোষ প্রমান করলো অগ্নি!অগ্নির জন্য আবারও বিপদ থেকে বাঁচলো কথা, দুজনের এই বন্ডিং দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ সোশ্যাল মিডিয়ার নেটিজেন!
স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো কথা। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে,অগ্নি আর কথার মধ্যে একটা মারাত্বক বন্ডিং আছে, অগ্নি বিপদে থাকলে কথা যেমন ছুটে আসে তেমনি কথাকে চোর ভেবে জেলে ভরে দেওয়া হয়েছে শুনে অগ্নি বিদেশ থেকে সমস্ত কিছু ক্যান্সেল করে চলে আসে।
অন্যদিকে কর্তাদাদু যখন আশ্রম থেকে এসে জানতে পারে যে মুকুট চুরির জন্য কথা জেলে আছে তখন তিনি রেগে যান। কর্তা দাদু আর ঠাকুমা আশ্রম থেকে এসে যখন জানতে পারেন যে মুকুট চুরির দায়ে কথাকে জেলে রাখা হয়েছে। তখন দাদু রেগে গিয়ে নিজে কোর্টে গিয়ে কথাকে ছাড়িয়ে আনতে চান। কিন্তু এরপর তিনি শোনেন যে, অগ্নি কথাকে বাঁচাতে বিদেশে থেকে ফিরে এসেছে, তখন কর্তা দাদু নিশ্চিন্ত হয়।
অন্য দিকে দেখা যায় যে, কথাকে কোর্টে তোলা হয়েছে আর সমীর বাবুকে সাক্ষী দিতে ডাকা হয়েছে। সমীর বাবু কথার সপক্ষে সাক্ষী দিলেও, কাকিমার সাক্ষীতে কথার দিকেই সন্দেহ ঘুরে যায়,তখন দেখা যায় যে, অগ্নি কাঠগড়ায় গিয়ে বলে যে, কথা এই কাজ করতেই পারে না, কারণ কথা তো আগে ঐ মুকুটটা কখনো দেখেই নি। তাহলে যে আগে কখনোই মুকুটটা দেখে নি সে কীভাবে নকল মুকুটটা বানাবে?
বিপক্ষের উকিল তখন অগ্নি ও কথার বৈবাহিক সমস্যার কথা তুলে ধরে কথার দিকেই সন্দেহ ঘুরিয়ে দেন।তখন জর্জ সাহেব রায় ঘোষণার আগে ১ ঘন্টার বিরতি দিলে অগ্নি বলে, যে তাকে কিছু একটা করতেই হবে।
আরও পড়ুন : মেয়ের আবদার বলে কথা, রাতের অন্ধকারে নিতারাকে নিয়ে সিনেমা হলে ছুটলেন ‘বড়ে মিয়াঁ’ অক্ষয়
তখন সে তার ভাইয়ের সাথে থানায় যায়।অন্যদিকে অগ্নির মা সেই মুকুটটি নিয়ে খবরের কাগজ দেখে থানার গিয়ে হাজির হন আর তিনি মুকুটটিকে থানার বাইরে একটা জায়গায় পেপার ঢাকা দিয়ে রেখে যখনই বেরোতে যাবেন, তখনই অগ্নির সাথে তার ধাক্কা লাগে,এরপর আগামী পর্বে দেখায় যে, আদালত কথাকে দোষী মেনে রায় ঘোষণা করতে যাচ্ছে এমন সময় অগ্নি মুকুটটি নিয়ে আদালতে হাজির হয় আর বলে যে কথা নির্দোষ, কারন মুকুটটি তার কাছে। অর্থাৎ অগ্নির জন্য আবারও বিপদ থেকে বাঁচলো কথা, দুজনের এই বন্ডিং দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ সোশ্যাল মিডিয়ার নেটিজেন।