বাংলা সিরিয়াল

নীলকে মেঘের জীবনে ফিরতে দেবেন না অনিন্দ্যবাবু! খুশি ময়ূরী, মেয়ের ভালোবাসায় বাধা বাবা

নিজের দিদি হয়েও ভীষণ সাংঘাতিক ময়ূরী। বোনের ক্ষতি করতে কার যত উঠে পড়ে লেগেছে। নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করতে না পারলে মানুষ যে কতটা হিংস্র হয়ে উঠতে পারে, তা হয়তো জি বাংলার ইচ্ছে পুতুল ধারাবাহিকের খলনায়িকা ময়ূরীকে দেখলে বোঝা যায়। শুরু থেকেই বোন মেঘকে একেবারেই সহ্য করতে পারে না সে। এমনকি বোনের চরিত্রের কালি লাগানোর মত নোংরা চক্রান্ত করেছে সে। নিজের বোনের এত ক্ষতি করতে একবারও কি আটকায় না?

যত দিন যাচ্ছে বেশ আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ইচ্ছে পুতুল। নীল আর মেঘ একই অপরকে খুব ভালোবাসে। কিন্তু ময়ূরীর একের পর এক ঘৃণ্য চক্রান্ত আর নীলের সন্দেহবাতিক মনোভাবের কারণে একে অপরের থেকে দূরে সরে গিয়েছে তারা। সুইসাইড করার চেষ্টা করে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর মেঘ সুস্থ হয়েছে। এই পুরো সময়টা মেঘের সঙ্গে দেখা করতে না পারলেও একবারে সুস্থ হওয়ার পর দেখা হয় দুজনের।

বর্তমান প্লট অনুযায়ী, মেঘের বাবা অনিন্দ্যবাবু নীলকে কোনোভাবেই মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে দিতে চাইছেন না। ওদিকে নীলকে পাশে পাওয়ার ইচ্ছে থাকলেও বাবার কথায় দূরেই সরিয়ে রেখেছে মেঘ। সে নিজেও চাইছে না আবারও নীলের সন্দেহের কারণে তার জীবনে সমস্যা তৈরি হোক।

ধারাবাহিকের এদিনের পর্বে দেখা গেল, নীলের কষ্ট সহ্য করতে না পেরে তার পরিবারের লোকজন মেঘের বাড়িতে আসে। কারণ তারা বুঝে গিয়েছে, মেঘের বলা কথাগুলো তার বাবার শেখানো।

আরও পড়ুন : কে আপন কে পরের তন্দ্রাকে আজও মনে রেখেছেন দর্শক!

অনিন্দ্য আর ঠাম্মির মধ্যে মেঘকে নিয়ে কথাবার্তা শুনে ময়ূরী বুঝতে পারে যে, তার বাবা চায় না মেঘের সঙ্গে নীলের সম্পর্ক ঠিক হয়ে যাক। তাই আবারও ময়ূরী মেঘের ঘরে গিয়ে তাকে উত্তপ্ত করার চেষ্টা করে। অন্যদিকে ঠাম্মি অনিন্দ্যকে বলেন, তিনি মেঘের মুখ থেকে শুনতে চান যে সে আর নীলের সঙ্গে থাকতে চায় না। কিন্তু মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে দিতে চাইছে না অনিন্দ্য।

Back to top button

Ad Blocker Detected!

Refresh