দুই সিরিয়ালের দুই কর্মজীবী নায়িকা!অফিসে যায় বসের দৃষ্টি আকর্ষণ আর তাদের সাথে মান-অভিমানের খেলা খেলার জন্য,কাজ করার উদ্দেশ্যে নয়!
জি বাংলার দুই জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো মিঠিঝোরা আর কে প্রথম কাছে এসেছি। এই দুই ধারাবাহিকেই দেখা যায় যে, দুই ধারাবাহিকের নায়িকায় কর্মজীবী। তাদের চাকরির ওপর নির্ভর করে চলে পরিবার। রাই চাকরি করে নিজের পুরো
পরিবারকে প্রতিপালন করে আর মধুবনী চাকরি করে মানুষ করতে চাই নিজের ছোট্ট মেয়ে মিহিকে, সিঙ্গেল মাদার হিসেবে যে লড়াইটা সে শুরু করেছে সেই লড়াইটা কারও সহানুভূতি ছাড়া নিজে চাকরি করে নিজের সক্ষমতায় সে পূর্ণ করতে চায়। তবে প্রথম থেকে মধুবনী মিহির মা জানা গেলেও সম্প্রতি একটা সত্য প্রকাশিত হয়েছে। যেখানে জানা যাচ্ছে যে, মধুবনী আসলে মিহির মা নয়, কিন্তু মিহি আসলে কার মেয়ে সেই সত্যি প্রকাশিত হয় নি।
অনেকেই মনে করছেন যে পরবর্তীকালে জানা যাবে যে, মিহি ওর বোনের মেয়ে অর্থাৎ মধুবনী মিহির মাসি। বোনের জন্য নিজের জীবন স্যাক্রিফাইস করেছে সে।
অন্যদিকে মিঠিঝোরাতে গোটা পরিবারের ভালো-মন্দ, আয় ব্যয়ের হিসেব খরচ খরচা সবটা নিজের একার কাঁধে তুলে নিয়েছে রাই। অনেকেই এই দুটো বিষয়ের কম্পেয়ার করেছেন, ধারাবাহিকের এই দুই নায়িকার তুলনা করে অনেকেই বলেছেন যে দুজনেই কর্মজীবী নায়িকা ,অথচ দুই নায়িকার মধ্যে এক অদ্ভুত রকমের মিল আছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন রাই এবং মধুবনীর ছবি দিয়ে লিখেছেন যে,“দুই সিরিয়ালের দুই কর্মজীবী নায়িকা, অফিসে যায় বসের দৃষ্টি আকর্ষণ আর তাদের সাথে মান-অভিমানের খেলা খেলার জন্য। কাজ করার উদ্দেশ্যে নয়।”
এই পোস্টের কমেন্ট বক্সে একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“মধুবনী মেয়েটা তো তাও বসের সঙ্গে আলাপ হওয়ার আগেই নিজের যোগ্যতাতেই চাকরিটা পেয়েছে। কিন্তু এই বেহায়া রাই প্রথম দিন ইন্টারভিউ দিতে গিয়েও বস পটাতে শুরু করে দিয়েছিলো।ন্যাকা কান্না কেঁদে,নিজের ব্যক্তিগত জীবনের কাঁদুনি গেয়ে কোনো যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি জুটিয়েছে।”একজন আবার মিঠিঝোরার রাইয়ের উদ্দেশ্যে লিখেছেন যে,“একদমই তাই. বসকে রান্না করে খাওয়ানো ছাড়া আর কোন কাজ নেই”