এত কিছুর পরেও রাই এর সৌর্যের জন্য খারাপ লাগেনা!কষ্ট হয়না ও যে সৌর্যের লাইফ টা শেষ করে দিলো!-মিঠিঝোরাতে দোষী রাই মনে করেন দর্শক!
শৌর্য ও রাইয়ের জুটি টা ছিলো মিঠিঝোরা ধারাবাহিকের মধ্যে পারফেক্ট জুটি। এই জুটি দেখে মুগ্ধ হয়ে যেতেন দর্শক, কিন্তু যখন রাইয়ের বাবা মারা যায়,তখন রাই বিয়েটা ভেঙ্গে দিয়ে শৌর্যকে অপেক্ষা করতে না বলে নিজের মেজো বোন নীলুকে দিব্যি দিয়ে তার জায়গায় কনের সাজে বসিয়ে দেয় ও কোন কিছু না জেনে বিয়ে হয়ে যায় শৌর্য নীলুর।
নীলু যদি ভালো হতো তাহলে হয়তো শৌর্য রাইকে ভুলে যেতে পারতো, কিন্তু নীল চরিত্রের মধ্যে আছে অতিরিক্ত সন্দেহবাতিক মানসিকতা আর সে অত্যন্ত লোভী এবং স্বার্থপর টাইপের।
যে কারণে নিজের শ্বশুরের সেবা যাতে করতে না হয় সেই কারণে সে প্রেগনেন্সির মধ্যে নাটক করে এই নাটক যখন ধরা পড়ে যায় তখন শৌর্য স্থির করে যে সে নীলুকে ডিভোর্স দেবে কিন্তু ততদিনে রাইয়ের জীবনে চলে এসেছে অনির্বাণ। শৌর্য কে ভুলে রাই অনির্বাণকে একসেপ্ট করে নিয়েছে,তাই মাথায় ফুল গুজে তার বসের সাথে দেখা করতে গেছে এই বিষয়টাকেও ঠিক মত মেনে নিতে পারেনি শৌর্য।
আরও পড়ুন : Kojagori র ভাতের হোটেল সারাক্ষন বোকে যায়! but রাস্তায় ভাতের হোটেলগুলি দেখি কি busy!
এখানে দর্শকদের মধ্যে একাংশের মানুষ শৌর্যকে দোষ দিচ্ছেন,কারণ সে রাতারাতি রাইকে ভুলে নীলুকে একসেপ্ট করে নিয়েছিল আর এক অংশের মানুষ দোষ দিচ্ছেন রাইকে। তারা মনে করছেন যে রাইয়ের জন্য জীবন নষ্ট হয়ে গেছে শৌর্যের।
একজন লিখেছেন যে,“এত কিছুর পরেও রাই এর সৌর্যের জন্য খারাপ লাগেনা, কষ্ট হয়না ও যে সৌর্যের লাইফ টা শেষ করে দিলো। যেই সৌর্যকে রাই নাকি ভালোবাসতো থুড়ি যে সৌর্যকে রাই হাতের পুতুল মনে করতো একটুও খারাপ লাগা আসেনা ওর মধ্যে যে নিজের হাতে সৌর্যকে এত কষ্ট দিলো।
নিজে ঠিকই একজনের সাথে এখন জড়িয়ে পড়ছে আহা কি চরিত্র।আর রাই এর বৌদির কথা কি বলব যে ইনকাম করছে তাকে কিভাবে তেল দিয়ে চলতে হয় সেটা ওর কাছ থেকে শেখা উচিৎ।”
