রাই ঠিক কোন মুখে এই কথাটা বলল যে তুমি আমার জীবনটা এভাবে শেষ করে দিলে?ও তো আগে সৌর্যের জীবন নষ্ট করেছিল!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো মিঠিঝোরা। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, রাই ও অনির্বাণের বৌভাতের দিন কতকগুলো ছবি পাঠানো হয়, যে ছবিগুলোতে দেখানো যায় যে, রাই ও শৌর্যের কতগুলো ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত,যেগুলো আসলে
পুরোপুরি ফেক, সেগুলি পাঠিয়ে দেওয়া হয় এবং যেগুলি দেখে অনির্বাণ রাইকে ভুল বুঝে রাত্রে বেলায় চিঠি লিখে চলে যায়। এরপর রাই শ্বশুর বাড়ি থেকে চূড়ান্ত অপমানিত হয়ে বৌভাতের পর তিনি বাপের বাড়ি ফিরে আসে।
এই ধারাবাহিকে দেখানো হয় যে, রাই বারবার অনেকে বোঝানোর চেষ্টা করছে এগুলো মিথ্যে এগুলো এডিট করে বানানো কিন্তু অনি বিশ্বাস করছে না অন্যদিকে বাপের বাড়িতে আসার পরে রাই শৌর্যের বাড়িতে চলে যায় এবং শৌর্যকে সরাসরি
আরও পড়ুন : আজ আশেপাশে বাদে জলসার সব লিড করতো! কিন্তু পেখম ম্যামের কৃপায় জি কয়টা স্লট ভিক্ষা পেলো!
অভিযোগ করে, তার জীবন নষ্ট করার জন্য আর এই বিষয়টাই মানতে পারছে না দর্শক। দর্শকদের মনে হচ্ছে রাই কেন একবারও তার নিজের বোন নিলুকে সন্দেহ করছে না?
সে কোন মুখে শৌর্যকে অভিযুক্ত করতে পারে যেখানে সে নিজেই শৌর্যের জীবন নষ্ট করার জন্য দায়ী?
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“রাই ঠিক কোন মুখে এই কথাটা বলল যে তুমি আমার জীবনটা এভাবে শেষ করে দিলে? ও তো আগে সৌর্যের জীবন নষ্ট করেছিল নিলুর জীবন ও তাই……. কোনো লজ্জা নেই এই রাই এর । কোনো নায়িকা যে এমন হলে পারে তা মিঠিঝোড়া না দেখলে জানতে পারতাম না..
এখানে নিলুকে না ভিলেন করে রাইকে করলে বেশী ভালো হতো। রাই নিজে সবার জীবন নষ্ট করে দেবে তাতে দোষ নেই ওর জীবন কেউ নষ্ট করলেই ওই বৌমনি ও স্রোত চলে আসবে ঝগড়া এবং রাই নিজেও… সিরিয়াসলি বিশ্বাস করুন আমি খুব ভালোবাসতাম এই তিনজনকেই কিন্তু এতো বাজে এই রাই, স্রোত, মিষ্টি… আপনাদের কি মতামত রাইকে নিয়ে…এবং স্রোত ও মিষ্টিকে নিয়ে বলে যান….”