উকিলরা নিজেরাই ঝগড়া করছে আর পর্ণা সৃজন তাদের সামলাচ্ছে! নিমফুল দেখে হাসতে হাসতে শেষ দর্শক!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিম ফুলের মধু। এই ধারাবাহিকে দেখানো হয় যে পর্না অনেক স্বপ্ন নিয়ে যৌথ বাড়িতে বিয়ে হয়ে এসেছিলো, সে ভেবেছিল গল্প উপন্যাসে যৌথ বাড়িতে যেমন ভাবে তুলে ধরা হয়, যৌথ বাড়ি আসলে সেরকমই বাস্তবে হয়, সেই কারণে নিজের মায়ের কথা না শুনেই সে সৃজন দত্তের ঠাম্মির বিয়ের প্রস্তাবে এক কথায় রাজি হয়ে যায়, কিন্তু বিয়ে হওয়ার পর বাস্তবের মাটিতে ঠোকর খেয়ে পর্না বোঝে গল্প উপন্যাস আর বাস্তব এক নয়। আসলে যৌথ বাড়িতে একটা ডিম খাওয়া নিয়েও ঝগড়া হয়, সামান্য নিজেদের আলাদা সাবান ব্যবহার করতে গেলেও হাজারটা কৈফিয়ত দিতে হয়, কারণ আলাদা আলাদা সাবান ব্যবহার করলে খরচ বেড়ে যায়।
দত্তবাড়ি আসলে কী রকম সেটা বোঝার পরে পর্না দত্তবাড়ির একটার পর একটা শিকল ভাঙতে শুরু করে, প্রথমে সে নিজে চাকরি করে তারপরে বাড়ির মেয়েদের নাচের অনুষ্ঠান করায় এরপর গরমে বাড়ির সব মেয়ে বউদের নাইটি পরায়। এমনকি দত্ত বাড়ি নিয়ে আইনি মকদ্দমা শুরু হলে, সবাই যখন নিজেদের লাভ এবং ধান্দা খুঁজতে শুরু করে তখনও পর্না ঠাম্মির পাশে থেকে দত্ত বাড়ি বাঁচানোর লড়াইয়ে শামিল হয়। এরপর দেখানো হয় যে সংসারের জন্য পর্ণা এত লড়াই করেছে সেই সংসারী তাকে ছাড়তে হয় কারণ সৃজনের মা প্রতিনিয়ত সৃজনকে উস্কে যেতে থাকে আর রাগে অভিমানে পর্নাকে ডিভোর্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় পর্ণা।
সম্প্রতি যে ডিভোর্স ট্র্যাক এসেছে,সেখানেও একটা মজার বিষয় দেখা যাচ্ছে, পর্ণা এবং সৃজনের উকিল তারা নিজেরাই স্বামী-স্ত্রী, তারা মক্কেলদের হ্যান্ডেল করবে কী! নিজেরাই নিজেদের মধ্যে লড়াই শুরু করেছে। আর পর্ণা সৃজন তাদের সামলাচ্ছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“সব কিছু মিস করলেও, নিম ফুল মিস করবেন না কষ্টে থাকা মন”ও হেসে উঠবে উকিল রা অন্নের কেস কি সমাধান করবে নিজেরাই ঝগরা করে পুরো কমেডি করে দিচ্ছে আর শেষে পর্ণা সৃজন কেই তাদের সামলাতে হচ্ছে হাসতে হাসতে শেষ আমি #নিম #ফুলের #মধু #জি #বাংলা”