‘মিনি হোক বা পুতুল মানালির কপালে একজন করে আছেই যাইহোক বিয়ের পরের গল্প গুলো হয়তো ভালো লাগবে। এই এপিসোড টা ভালো লাগেনি!’কার কাছে কই মনের কথা দেখে কি বলছেন দর্শক!
৩ জুলাই থেকে শুরু হয়েছে জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথা। এই ধারাবাহিকের প্রথম পর্ব টেলিকাস্ট হওয়ার আগেই অনলাইনে সব দর্শক এই ধারাবাহিকের প্রথম পর্ব দেখে ফেলেছেন এবং তারপর এই ধারাবাহিকের প্রথম পর্ব নিয়ে রিভিউ লেখার পালা চলছে। এই ধারাবাহিকের গল্পের মধ্যে দেখা যায় যে, বাপ মরা শিমুল দাদাদের সংসারে রীতিমতো দায়, সেই কারণে তার মা ও দাদারা মিলে তার বিয়ে ঠিক করেছে, বিয়ের সময় তার মতামত আর পছন্দ এইসব কোন কিছুই গুরুত্ব দেওয়া হয়নি, অন্যদিকে শিমুলের শশুর বাড়িতে শিমুলের হবু স্বামী পরাগ ভালো চরিত্রের মানুষ হলেও শিমুলের দেওর পলাশকে খুব একটা ভালো চরিত্রের লাগেনি, সে তার বড় দিদি (স্পেশাল চাইল্ড) পুতুলকে একেবারেই সহ্য করতে পারে না, অন্যদিকে শিমুলের শাশুড়ি তার হবু ছোট বৌমা প্রতীক্ষাকে বেশ পছন্দ করেন তার রোজগারের কারণে, বাপের বাড়ির মত শ্বশুরবাড়িও যে, শিমুলের কাছে খুব একটা সুবিধের হবে না, তা প্রথম পর্ব দেখেই আন্দাজ করা গেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,
“বাপ হারা মেয়ে শিমূল,,,,
নাচতে ভীষণ ভালোবাসে…..
দাদা-বৌদির সংসারে শিমূল থাকে….
আগামীকাল তার আশীর্বাদ…..
শ্বশুরবাড়ি *
শ্বাশুড়ি কিপ্টে টাইপের একটা দমদার ভাব আছে আত্মীয়স্বজন কারো সাথেই তেমন ভাব নেই…….
আগামীকাল আশীর্বাদ করতে যাবে তাই বাড়িতে তত্ত্ব সাজানোর তোড়জোড় চলছে…..
প্রতিবেশি সবাই এসেছে…..
সুচরিতা (বাসবদত্তা) তাদের প্রতিবেশি স্বামী নিয়ে টুইস্ট আছে,শ্বশুর শাশুড়ী নিয়ে সংসার তার…..
প্রতীক্ষার(কুয়াশা) সাথে এই বাড়ির ছোট ছেলের সম্পর্ক বিয়ে ঠিক,, তবে প্রমোর মতো প্রতীক্ষা কে খুব একটা সাধারণ লাগলো না রঙ বদলাতে পারে….হবু শাশুড়ীর খুব পছন্দের প্রতীক্ষা………
পুতুল(শ্রীতমা) স্পেশাল চাইল্ডের একটা চেনাজানা চরিত্র……
ছোটভাই খুব একটা সুবিধার লাগলো না বড়বোন পুতুল কে দেখতে পারে না…
শিমূলের বর ঠিকঠাক….
#kkkmk
সব মিলিয়ে চেনা গল্পের চেনা প্রেজেন্টেশন অন্য ভাবে
বিয়ের পর টুইস্ট শুরু”
আরেকজনের কথায়,“মিনি হোক বা পুতুল
মানালির কপালে একজন করে আছেই
যাই হোক
বিয়ের পরের গল্পগুলো হয়তো ভালো হবে
এই এপিসোডটা ভালো লাগেনি”