রাখি ম্যাম পারে শুধু কপি করতে!বোঝেনা সে বোঝেনা এর গল্প মিঠাইতে, মিঠাইয়ের ট্রাক কথাতে মিঠাই এর অনেকটা আবার ফুলকিতে!
ধারাবাহিক ছাড়া মানুষের এক মুহূর্ত চলে না। আবার এই ধারাবাহিক নিয়ে সমালোচনারও শেষ নেই। প্রচুর মানুষ আছেন যারা ধারাবাহিকের কনসেপ্ট নিয়ে সমালোচনা করেন ও বিতর্ক করেন।
গল্পের চুলচেরা বিশ্লেষণ না করলে অনেকের ভালো লাগে না আর সেই কারনে ধারাবাহিকের যে সকল লেখক লেখিকার প্রতিদিন ধারাবাহিক লেখেন তাদের লেখনি শৈলী নিয়েও সমালোচনা হয়।
কিছু কিছু মানুষ যেমন বলেন স্নেহাশীষ চক্রবর্তীর লেখা মানেই নায়ক ক্যাবলা নায়িকা মহিষাসুরমর্দিনী, আবার লীনা গাঙ্গুলীর লেখা মানেই এক ছেলেকে নিয়ে দুই বোনের টানাটানি, আবার রাখি ম্যামের লেখা মানেই অনেকে মনে করেন ট্র্যাক এর কপি।
একজন যেমন বলেছেন যে রাখি ম্যাম একটি ধারাবাহিক থেকে গল্প নিয়ে আরেকটি ধারাবাহিকে অবলীলায় চালিয়ে দেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“রাখি ম্যামকে লেখিকা হিসেবে চাই না। উনি পারে শুধু ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে লিখতে, কপি করতে।
বোঝেনা সে বোঝেনা এর গল্প মিঠাইতে কিছু, মিঠাইয়ের একটা ট্রাক কথাতে। মিঠাই এর অনেকটা আবার ফুলকিতে। এবার আসি কপি,খড়কুটো থেকে অনেক কিছু চুরি করেছে। এখন নতুন সিরিয়ালে আবার খড় কুটোর প্রোমোর ও গল্পের মিল পাওয়া যায় ,ওনাকে আর যাই হোক আদর্শ লেখিকা বলা যায় না।
যতই টিআরপি পাক সিরিয়াল, এর থেকে লিনা, সুরিন্দর, অন্যান্য প্রোডাকশনের লেখক লেখিকা ভালো।উনি না আসলেই ভালো হতো নতুন সিরিয়ালে, আবার কি নাকি মিল পাওয়া যায় তারপর ট্রল হতে হবে,”
এই ধারাবাহিকের কমেন্ট বক্সে একজন লিখেছেন যে কপি করে গল্প লিখলেই টিআরপি আসবে, ইউনিক গল্প তো দর্শক দেখেন না। ওই নেটিজেন লিখেছেন যে,
“ইউনিক গল্প এলেই তো দেখি টি আর পি তে ধস।অডিয়ন্সের জন্য এই রাখীর একই টাইপ, আর লীনার একই টাইপ বকবকানি আর ব্লুজ এর এক ঘেয়ে কুটকাচালি ই বেস্ট নাহয় কি আর বোধিসত্ত্ব, কাদম্বিনী এসব অন্য ধাঁচের গল্প টি আর পি র কম থাকার কথা!
ওই দর্শক ঘুরে ফিরে ওগুলোই গেলে”