যতোই ইনোসেন্টের মুখোশ পরে ন্যাকা ন্যাকা কথা বলুক না কেন মনটা বিষে ও হিংসায় পরিপূর্ণ!-গরিমার মুখোশ খুলে গেলো এইবার!
স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো রোশনাই। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে,রোশনাই কে বাঁচাতে বাধ্য হয়ে আরণ্যক তাকে বিয়ে করে ও নিজের বাড়ি নিয়ে চলে আসে, এরপর পদে পদে অপদস্থ হতে থাকে রোশনাই। আরণ্যক ও এই বিষয়ে কিছু করতে পারে না এক্ষেত্রে।
সম্প্রতি ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে,আরণ্যকের কোম্পানির অনুষ্ঠানে নিউ ফেস হিসেবে রোশনাইকে ইন্ট্রোডিউস করায় আরণ্যক, এতে গরিমা থেকে শুরু করে আরণ্যকের পরিবারের প্রতিটি মানুষ রেগে যায় ও তারা আরণ্যক বাড়ি ফিরে আসার আগেই তার বাবা,মা তাকে বাড়ি থেকে বের করে বেনারসের বাসে চাপিয়ে দেয়।
কিন্তু দর্শক অবাক হয়ে যান গরিমা কে দেখে!যে গরিমা কে সবাই ইনোসেন্ট ভাবতো,সেই গরিমাই রোশনাই চলে যাচ্ছে ও সে একজন বিবাহিতা জেনেও তার মায়ের কথায় সায় দিয়ে রাজেশ কে সবটা বলার উদ্দেশ্য কথা বলে।
আরও পড়ুন : জয়ের ওই ফোন কলটাই তো বাঁচিয়ে দিল রানীকে!-তোমাদের রানী দেখে বলছেন দর্শক!
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“আজকের পর্বে লজিক দেখিয়ে গরিমার সাপোর্টার দের মুখ ঝামা ঘষে দিল পিসি।এতোটা তোতামুক হয়তো আর কেউ ভোঁতা করতে পারতো না।একজন মেয়ে কখনোই পছন্দের এবং নিজের পুরুষের সাথে অন্য মেয়েকে সহ্য করবেনা।
তাদের সব লজিক এতদিন ঠিকঠাক ছিল কিন্তু আজ কি করলো আপনাদের প্রিয় কাল নাগিনী গরিমা? রোশনাই বাসে করে বেনারসে ফিরে যাচ্ছে এই মুহূর্তে সুরঙ্গমার রাজেশ কে ফোন করে উস্কে দেওয়ার কোনো লজিক ছিল?
এবং তাতে তাল মিলিয়ে যাচ্ছে আমাদের ইনোসেন্ট গরিমা দিদি।সে এতোটাই নিজের পুরুষে আসক্ত যে রোশনাই ফিরে যাচ্ছে এটা দেখেও তার জ্বা*লা থামছেনা রোশনাই বিবাহিত জেনেও রাজেশের কাছে তাকে তুলে দিয়ে তার জীবনটা নরক বানানোর প্লান করছে সুরঙ্গমা এবং গরিমা।”
আরও পড়ুন : জগদ্ধাত্রী এবার গেলো,কথার কাছে গো হারান হারবে!-কথার নিউ প্রোমো দেখে বলছেন দর্শক
ঐ দর্শক আরো লিখেছেন যে ,“এটাই হলো খলনায়িকার বৈশিষ্ট্য!যতোই ইনোসেন্ট এর মুখোশ করে ন্যাকা ন্যাকা কথা বলুক না কেন মনটা বিষে ও হিংসায় পরিপূর্ণ।কার মেয়ে দেখতে হবেনা?যদি রোশানাই নতুন করে নিজের পরিচয় তৈরি করে সেই ভয়ে আগেই তাকে দমানোর জন্য এটা করলো গরিমা।এবার তার প্যানেরা তাকে কোন লজিকে সাধু বানাবে এটাই দেখতে চাই”