মিঠাই কে ভালোবেসে নিজের মনের কথা জানাল সিদ্ধার্থ, ‘মিঠাই’ ধারাবাহিকে এবারে আসতে চলেছে নতুন টুইস্ট
বর্তমানে একেবারে জমজমাট মিঠাই ধারাবাহিক ইতিমধ্যেই ধারাবাহিকে মিঠাই এবং সিদ্ধার্থের বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে, যার জন্যই এতদিন অপেক্ষা করেছিল মোদক পরিবার সহ দর্শকেরা। দাদুর সংসার ত্যাগ করার ঘটনা সিদ্ধার্থ একেবারেই মেনে নিতে পারেনি ভেতর থেকে সে খুবই ভেঙে পড়েছিল দাদুকে ছাড়া। তাই জন্যই নিজের সাথে অনেক কঠিন লড়াই করে অবশেষে সকলের সামনে মিঠাই কে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে সকলের মনের ইচ্ছা পূরণ করে সে।
ধারাবাহিকে প্রথম থেকে দেখানো হয়েছিল সিদ্ধার্থ বিয়েতে বিশ্বাসী নয়, বিয়ে নিয়ে তার একটি আতঙ্ক রয়েছে। তবে নানান ঘটনা চক্রে সিদ্ধার্থ কে অবশেষে মিঠাই কে বিয়ে করতে হয়। বাড়ির বউ হিসেবে মিঠাই কে সকলের বেশ পছন্দ, সকলের নয়নের মনি সে। কিন্তু সিদ্ধার্থের ব্যবহারে মিঠাই প্রতিদিনই অজান্তেই অপমানিত হচ্ছিল। সকলের হাজার বোঝনা তেও সিদ্ধার্থ যখন মিঠাই কে মেনে নিতে রাজি হচ্ছিল না তখনই দাদু মনের দুঃখে গৃহত্যাগ করে আশ্রম বাসি হন এবং তাতেই সিদ্ধার্থের মনে আঘাত লাগে।
দাদাই কে ফিরিয়ে আনার কোন উপায় না পেয়ে সিদ্ধার্থ মিঠাই এর কাছে দৌড়ে যায়, মিঠাই কে সমস্ত ঘটনা জানানোর পরে রাতের অন্ধকারে মিঠাই এবং সে জনাইয়ের বাড়ি থেকে পালিয়ে আসে। তারপর নানা কাঠ-খড় পুড়িয়ে অবশেষে সিদ্ধার্থের বিয়েটা মেনে নেওয়ার পর দাদু রাজি হয়ে বাড়ি ফেরার। পরিবারের আশ্রমে সকলের সামনে রাধাষ্টমী দিন সিদ্ধার্থ এবং মিঠাইয়ের বিবাহ সম্পন্ন হয়।
এত ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরও মিঠাইয়ের মনে হতে থাকে সিদ্ধার্থ দাদুর কষ্টের কথা ভেবেই তাকে বিয়ে করতে রাজি হয়, মন থেকে সিদ্ধান্ত এখনও বিয়েটা মেনে নিতে পারেনি। তবে সিদ্ধার্থ বিয়ের রাতে মিঠাই কে বলে যে সে মিঠাই ছাড়া অন্য কাউকে আর বউ হিসেবে মেনে নিতে পারবে না। আর সিদ্ধার্থের এই কথা তেই স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে মিঠাই কে সে মনে মনে ভালোবেসে ফেলেছে।