ঝিল্লি এতো কথা বলে মুখে মাছি বসারই সুযোগ দেয় না! ঋষি-ঝিল্লির কাহিনি জমে একদম ক্ষীর হয়ে যাবে!
একজন মা মরা মেয়ে ঝিল্লি, যে ভালোবাসতো সানিকে। সানিকে বিয়ে করবার জন্যই সে ঘর ছাড়ে,যদিও বাড়িতে সেভাবে তার আপন বলতে কেউ ছিল না।
তার সৎ মা তাকে সহ্য করতে পারে না এবং সৎ মায়ের কথাতে তার বাবা ওঠাবসা করেন,তাই তারও পছন্দের নয় ঝিল্লি। ব্যবসার তাগিদেই তিনি মেয়ের বিয়ে দিয়ে ঠিক করেন এমন একজনের সাথে যার প্রথম পক্ষের একটি বউ রয়েছে। বিয়ের রাত্রে টাকা-পয়সা কিছু না নিয়েই কনে বেশে পালিয়ে যায় ঝিল্লি।
আরও পড়ুন : এই কাকিমার অভিনয় দেখে কালকে খালি হেসে গেছি!-কে প্রথম কাছে এসেছির কমিক এপিসোড দেখে বলছেন দর্শক
এরপর ট্রেনে উঠে তার দেখা হয় গল্পের নায়ক ঋষির সাথে। ঋষি ঝিল্লিকে একা ফেলে রাখতে পারে না সেই কারনে সানির কাছে নিয়ে চলে যায়, কিন্তু সেখানে গিয়ে ঝিল্লি দেখে সানি সেখানে নেই, একটা চিঠি লিখে সে জানিয়েছে যে সে তার বাবার সাথে চলে গেছে।
এরপর ঋষি তাকে নিজের বাড়িতে নিয়ে চলে আসে, তেঁতুল পাতা বাড়িতে এসেই ঋষির মা মরা ভাগ্না ভাগ্নিদের আপন করে নেয় ঝিল্লি। ধারাবাহিকে দেখানো হয় ঋষিকে তারা কংস মামা বলে।
ঋষির মনটাও ভালো হলেও সকলেই তাকে ভয় পায়। কেউ তার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলে না, একমাত্র ঝিল্লি বাদে। গল্প শুরু হয়েছে মাত্র কয়েকদিন হল কিন্তু এর মধ্যেই নায়ক নায়িকার রসায়ন দর্শকের মনে ধরে গেছে। একজন তাই লিখেছেন যে
,“তেঁতুল পাতা বাড়ির কেউই ভালোভাবে চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারে না ঋষি সিংহর সাথে ( কংশু মামা) একমাত্র ঝিল্লি চৌধুরীর কাছেই জব্দ তেঁতুল পাতার কংশু মামা মানে আমাদের হিরো ঋষি।
১২ আগষ্ট থেকে ২০ আগষ্ট এখন পর্যন্ত ভালোই চলছে শো টা প্রত্যেকের অভিনয় দূর্দান্ত।খুবই চমৎকার ভাবে চরিত্র গুলো ফুটিয়ে তুলেছে আর গ্রাম্যিক জীবনের কাহিনি একটু বেশিই আমার কাছে ভালো লাগে।
ঝিল্লি এতো কথা বলতে পারে মুখে মাছি বসার ই সুযোগ দেয়না ঋষি-ঝিল্লির কাহিনি জমে একদম ক্ষীর হয়ে যাবে।”