বেঁচে থাকার সময় এটা বললে মেয়েটা কত খুশি হতো! এদের সুবুদ্ধি কবে হবে ভগবানই জানে!
স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘তোমাদের রানী’। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, রানী অনিশাকে ধরবার জন্য নিজে ইচ্ছাকৃত ভাবে আনিশার পাতা ফাঁদে পা দেয় ও নিজের মৃত্যুর নাটক রচনা করে। এরপর নিজের মেয়ের টানে সেন গুপ্ত বাড়িতে ফিরে আসে রিতম দার সহায়তায় ও দেবযানীর আয়া হিসেবে।
কিন্তু নিজের ছোট্ট মেয়ে দুনির কাছ থেকে সে খুব একটা দূরে থাকতে পারে না, সে মা তো! তাই রাত্রেবেলায় সবাই ঘুমিয়ে পড়লে সে নিজের আসল পোশাকে ফিরে আসে ও নিজের মেয়ে দুনির সাথে গান নাচ করতে থাকে।
হঠাৎ করে সেই স্টোর রুমে শুক্লা ও বাড়ির প্রত্যেকে চলে আসে,তখন রানী লুকিয়ে পড়ে। শুক্লা, ছোট্ট দুনিকে একা একা নাচতে দেখে ভাবে তাকে ভূতে ধরেছে, সে বলে যে রানীর তো সংসারের প্রতি মায়া ছিল তাই রানী মরে গিয়ে ভূত হয়ে ফিরে এসেছে, অন্য দিকে ছোট্ট দুনি কিছুই বলতে পারে না।
কারণ তার মা তাকে ইশারাতে চুপ করতে বলছে। তবে শুক্লার ধ্যান-ধারণা দেখে অবাক হয়ে যাচ্ছেন দর্শক, হ্যালুসিনেশন নয়, ভুতে ধরেছে এই কথাটা কিভাবে বলল শুক্লা ভেবে পাচ্ছেন না দর্শক!
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“সত্যিই বাবা এই শুক্লা শাশুড়ি পারেও বটে
আমরা সুস্থ মানুষেরা যেটাকে “Hallucination” বলি সেটাকেই শুক্লা শাশুড়ি বলে “ভূতে ধরেছে” কেনো ভাই একটা বাচ্চা আনন্দে একা একা বাচ করতে খেলতে পারে না এরম করলেই তাকে ভূতে ধরেছে সত্যি কিছু বলার নেই এই মহিলা এখনও
এত অন্ধবিশ্বাস করে এই সবে বলার বাইরে তবে আজকে একটা কথা স্বীকার করেছে ওই মহিলা যে “রানীর মায়া ছিল খুব সংসারের প্রতি” বেঁচে থাকা তে স্বীকার করেনি এখন মরে যেতে সবার সামনে বড়ো মুখ করে বলছে বেঁচে থাকার সময় এটা বললে মেয়েটা কত খুশি হতো এদের সুবুদ্ধি কবে হবে ভগবানই জানে”