“কে নন্দিনী চিনি না…” নাম শুনেই রেগে গেলেন এই খিচুড়ি বিক্রেতা! ফের বিতর্ক সৃষ্টি নন্দিনীকে নিয়ে
ডালাহৌসির ভাতের হোটেল চালিয়ে ফেমাস নন্দিনী। দিনরাত ইউটিউবার ব্লগারদের ভিড় লেগেই থাকে তার হোটেলে। সারাদিন এই নন্দিনীর হোটেলে প্রচুর মানুষ খাবার খান। স্বল্পমূল্যের ডালভাত থেকে শুরু করে খাসির মাংস পোলাও সহ নানান খাবারদাবার পাওয়া যায় এই দোকানে। তবে নন্দিনী দিদির এই হোটেলের সুনাম যেরকম রয়েছে, ঠিক তেমনি বিতর্ক কম হচ্ছে না তাঁকে নিয়ে। আবারো শুরু হল তেমনি বিতর্ক।
যে নন্দিনী দিদি সোশ্যাল মিডিয়া তে এত ভাইরাল তাকে কিনা চেনেন না ডালাহৌসির এক দোকানদার। কাজের সূত্রে অফিস পাড়ায় যাওয়া ব্যক্তিরা অনেকেই হয়তো অরুণদাকে চেনেন। কারণ খিচুড়ির দোকান রয়েছে তাঁর। নন্দিনী দিদির কথা উঠতেই খিচুড়ি বিক্রেতা অরুণদাই এক ইউটিউবারকে বললেন, “আমার দোকানে এসেছিস আমার কথা বলবি। নন্দিনী নামে কাউকে চিনি না। আমার সম্পর্ক শুধু তোদের সঙ্গে, আমার গ্রাহকদের সঙ্গে।”
এই কথা শুনে ওই ইউটিউবার বলেন, “এই অঞ্চলে তো দুজনই বিখ্যাত?” এরপরই কিছুটা চড়া সুরে জবাব দেন অরুণদা। তিনি বলেন, “ডেকার্স লেনে সবার আগে চিত্তদা। তারপর হতে পারে জয় মা তারার দোকান। তবে ডেকার্স লেনের জন্ম চিত্তবাবুর দোকান থেকেই। আগে উনি। ওঁকে দিয়ে ডেকার্স লেন চেনে মানুষ।” এদিকে নিউটাউনে ও উত্তর কলকাতায় পাইস হোটেল খোলার পরিকল্পনা করছেন নন্দিনী।
প্রসঙ্গত, প্রিয়দর্শী ব্যানার্জির পরিচালিত নতুন প্রজেক্ট ‘তিন সত্যি’তে কাজ করতে চলেছেন নন্দিনী। ইনস্টাগ্রাম লাইভে নন্দিনী জানান, “নিলাক্ষী এমন একটা মেয়ে, যে ভীষণ সুন্দর, আকর্ষণীয়, ক্রিয়েটিভ। লিখতে ভালোবাসে। সত্যিটাকে তুলে ধরতে ভালোবাসে নিজের লেখায়।” নন্দিনী আরোও বলেন,”কিছু সত্য বাইরে আসা। কিছু সত্য নিজের মধ্যে আটকে রাখা। সম্পর্কের দাম। একটা সম্পর্কের কী মর্ম হতে পারে কোনও পরিবারের কাছে, সেটা নিয়েই নিলাক্ষীর গল্প।”